লাল চিনিতে বিদ্যমান থাকে আখের সকল উপাদান- যেমনঃ শর্করা, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, লৌহ, ম্যাঙ্গানিজ, উপকারী অ্যামাইনো অ্যাসিড, জিঙ্ক, থায়ামিন, ফলিক অ্যাসিড, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইত্যাদি।
ক্যালসিয়ামের অভাবে রিকেট রোগ হয় এই রোগে হাড় নরম ও দুর্বল হয়ে পড়ে। লাল চিনিতে প্রচুর মাত্রায় ক্যালসিয়াম থাকার কারণে লাল চিনি নিয়মিত খেলে শিশুদের হাড় গঠন শক্ত ও মজবুত হয়।
আখের অ্যাটিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং শরীরের ভেতরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান বের করে দেয়। ক্যাভিটি এবং ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন প্রতিরোধ করে।
নিয়মিত লাল চিনি খেলে লিভার সুস্থ থাকে, জন্ডিসের প্রকোপ কমায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্যে দূর করে। আয়রন সমৃদ্ধ হাওয়ায় প্রসব-পরবর্তী সময়ে মায়েদের জন্য খুবই উপকারী।
লাল চিনি শরীরের মিনারেল তথা খনিজ পদার্থের চাহিদা পূরণ করে মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখে, যা স্ট্রোক প্রতিরোধ করে।
সর্বোপরি দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে শরীর ও মনকে প্রফুল্ল রাখে।
আমরা সকলের কছে পৌঁছে দিচ্ছি বিশেষ তত্ত্বাবধানে, হাতে তৈরী ভেজালমুক্ত প্রিমিয়াম কোয়ালিটির লাল চিনি।
আমরা এলাকা ভিত্তিক এরিয়াতে থাকায় আখ উৎপাদন হতে শুরু করে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির লাল চিনি তৈরি করা পর্যন্ত আমরা থাকি নিবিড় পর্যবেক্ষনে। তাই আমাদের পণ্যে থাকে ১০০% খাটি মানের নিশ্চয়তা। আলহামদুলিল্লাহ।
সাদা চিনির মিশ্রনে তৈরি কমদামি ভেজাল চিনির সাথে আমাদের প্রিমিয়াম কোয়ালিটির চিনির তুলনা চলেনা।
আমাদেরকে এক টাকাও এ্যাডভান্স করতে হবেনা। চিনি দেখে, খেয়ে সন্তুষ্ট হলে টাকা পেমেন্ট করবেন। কোন ধরনের সমস্যা পেলে আমাদের পণ্য রিসিভ করতে হবে না।
প্রোডাক্ট রিসিভ করার পর পন্যের গুনগত মান সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত জানার জন্য আমাদের একজন প্রতিনিধি আপনার সাথে যোগাযোগ করবেন।
সাদা চিনির ক্ষতিকর প্রভাবঃ
চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা সাদা চিনি খাওয়ার সঙ্গে ক্যান্সারের ঝুঁকি, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টরেল, লিভারের সমস্যা, স্থূলতা, পুরুষের বন্ধ্যাত্ব সহ আরো অনেক জটিল রোগের সরাসরি সম্ভাবনা খুঁজে পেয়েছেন।
সাদা চিনি ব্লিচিং বা চকচকে সাদা করার জন্য ব্যাবহার করা হয় ক্ষতিকর ক্যালশিয়াম সালফেট এবং সোডিয়াম সালফেট।
সাদা চিনি পরিশোধনে ব্যবহার করা হয় সালফার এবং হাড়ের গুঁড়া যা কিডনিকে বিকলাঙ্গ করে দিতে পারে।
সাদা চিনিতে থাকে সোডিয়াম সাইক্লামেন্ট যা ভয়ংকর বিষাক্ত। এই যৌগ মিশ্রিত ঘনচিনি সাধারণ চিনি থেকে ৫০ গুণ বেশি মিষ্টি হয়ে থাকে। যখন সোডিয়াম সাইক্লামেন্ট শরীরে প্রবেশ করে তখন আমাদের শরীরের মধ্যে থাকা ব্যাকটেরিয়া সাইক্লামেন্ট থেকে কারসোজোনে রূপান্তর করে যা দীর্ঘদিন খেলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।
সাদা চিনি রিফাইন বা পরিশোধন করার ফলে ভিটামিন, মিনারেল, প্রোটিন এনজাইম এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান দূর হয়ে যায়। থাকে শুধু কার্বোহাইড্রেট।